স্বদেশের স্বকালের সমাজের চালচিত্র

View cart “এবং আরো ইত্যাদি” has been added to your cart.

৳ 225.00

স্বদেশের স্বকালের সমাজের সচেতনভাবে কিংবা অবচেতনভাবে অনুভূত স্পষ্ট বা অস্পষ্টভাবে উপলব্ধ অভাব বা চাহিদা থাকে। সেগুলোই সমকালের জনগণের মধ্যে থেকে কারো না কারো চেতনায়-চিন্তায় তা প্রথমে ‘ভাব’ রূপে পরে উদ্যম, অঙ্গীকার, আদর্শ, উদ্দেশ্য, লক্ষ্যরূপে কারো না কারো কথায়, কাজে, উদ্যোগে, আয়োজনে, প্রয়োজনে বা চাহিদা পূরণ লক্ষ্যে বিভিন্ন কলার চর্চায়, বিজ্ঞানের বাণিজ্যের, অনুশীলনে, নতুন কিছু আবিষ্কারে, উদ্ভাবনে, নির্মাণে, উৎপাদনে, সৃষ্টিতে বাস্তবায়িত হয়। এভাবে স্বপ্নের ও সাধের এবং অবচেতন প্রয়োজন প্রেরণার বাস্তবে রূপায়ন ঘটে। ব্যক্তিমানসের এমনি অবদান ব্যক্তিক সাধনার সাফল্যের সাধনার প্রমাণ, সংস্কৃতি সভ্যতা বিশ্বের সর্বত্র এভাবেই এগিয়েছে। যেখানে নতুন চেতনায় চিন্তায় আগ্রহী এবং দেহে প্রাণে মনে মগজে মননে মনীষায় শক্ত সমর্থ আর গুণে মানে মাপে মাত্রায় বেশি উদ্যমশীল উদ্যোগী সাহসী অধ্যবসায়ী একগ্রচিত্তের মানুষের সংখ্যা অধিক, সেখানেই সংস্কৃতি সভ্যতা দ্রুত বিকাশ বিস্তার লাভ করেছে-মনন সম্পদে ও জীবনযাত্রার নানা প্রয়োজনীয় উপকরণের সৃষ্টিতে, নির্মাণে ও ব্যবহারে। আত্মকল্যাণেই স্বদেশে স্বকালে সমাজে ভাব-চিন্তা কর্ম আচার-আচরণে বৈশ্বিক বৈজ্ঞানিক যান্ত্রিক চৈত্তিক আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক সমকালীনতা আবশ্যিক বলে মানতেই হয়। গ্রন্থভুক্ত সব প্রবন্ধই স্বদেশ স্বকালের সমাজের চালচিত্রকে তুলে ধরেছে।